সামার জিওমেট্রি জ্যাম

৳ 2,000

ইউক্লিডের মূল পদ্ধতি হলো প্রথমে কয়েকটা সংজ্ঞা। বিন্দু কী, রেখা রেখাংশ কী, কোণ কি ইত্যাদি। রেখা কীভাবে আঁকতে হয়। বৃত্ত বলতে শুধু কেন্দ্র ও ব্যাসার্ধ বোঝায়। তারপর কয়েকটা সাধারণ বিষয়। যেমন দুইটা বস্তু যদি আলাদাভাবে তৃতীয় কোন বস্তুর সমান হয় তাহলে প্রথম বস্তু দুইটি সমান। কিংবা দুইটা জিনিষ যদি সমান হয় এবং তাদের উভয় থেকে যদি সমান সমান অংশ বাদ দেওয়া হয় তাহলেও সেগুলো সমান থকে।

মানে
A=C, B=C হলে A=B।
আবার A+C=B+C হয় তাহলে A+C-C=B+C-C বা A=B হবে।

আবার একটা কাঠিকে ভেঙ্গে যদি দুইটা কাঠি করা হয় তাহলে ঐ দুইটা কাঠির প্রত্যেকটাই প্রথম কাঠিটার চেয়ে ছোট হবে, কখনোই বড় হতে পারবে না।

আবার সংজ্ঞাতেই হয়তো কোন একটা বিশেষ ব্যাপার আছে যে কারণে প্রমাণ করা যায় না দুইটি সমকোণ সমান। এটা মেনে নিতে হয়। এরকম মেনে নেওয়ার বিষয় আছে ৫টা যেগুলোকে বলা হয় স্বীকার্য।

এগুলোর ওপর ভিত্তি করে ইউক্লিডের সৌধ বানানো। সামার জিওমেট্রি ক্যাম্পের উদ্দেশ্য হলো একেবারে মৌলিক বিষয়গুলো ধরে সেটা এই সৌধের ফাউন্ডেশনের খোঁজ নেওয়া।

Out of stock

Description

Spread the love

ইউক্লিডের জ্যামিতি মোটের ওপর কয়েকটা সাধারণ বিষয় আর ৫টা স্বীকার্যের ওপর দাড়িয়ে আছে। শুরুতে কয়েকটা সংজ্ঞা ঠিক করে নিয়ে ইউক্লিড জ্যামিতির এই সৌধটা তৈরি করেছেন। সেটাই এখন জ্যামিতির বিশাল কলেবর।

ইউক্লিডের মূল পদ্ধতি হলো প্রথমে কয়েকটা সংজ্ঞা। বিন্দু কী, রেখা রেখাংশ কী, কোণ কি ইত্যাদি। রেখা কীভাবে আঁকতে হয়। বৃত্ত বলতে শুধু কেন্দ্র ও ব্যাসার্ধ বোঝায়। তারপর কয়েকটা সাধারণ বিষয়। যেমন দুইটা বস্তু যদি আলাদাভাবে তৃতীয় কোন বস্তুর সমান হয় তাহলে প্রথম বস্তু দুইটি সমান। কিংবা দুইটা জিনিষ যদি সমান হয় এবং তাদের উভয় থেকে যদি সমান সমান অংশ বাদ দেওয়া হয় তাহলেও সেগুলো সমান থকে।

মানে
A=C, B=C হলে A=B।
আবার A+C=B+C হয় তাহলে A+C-C=B+C-C বা A=B হবে।

আবার একটা কাঠিকে ভেঙ্গে যদি দুইটা কাঠি করা হয় তাহলে ঐ দুইটা কাঠির প্রত্যেকটাই প্রথম কাঠিটার চেয়ে ছোট হবে, কখনোই বড় হতে পারবে না।

আবার সংজ্ঞাতেই হয়তো কোন একটা বিশেষ ব্যাপার আছে যে কারণে প্রমাণ করা যায় না দুইটি সমকোণ সমান। এটা মেনে নিতে হয়। এরকম মেনে নেওয়ার বিষয় আছে ৫টা যেগুলোকে বলা হয় স্বীকার্য।

এগুলোর ওপর ভিত্তি করে ইউক্লিডের সৌধ বানানো। সামার জিওমেট্রি ক্যাম্পের উদ্দেশ্য হলো একেবারে মৌলিক বিষয়গুলো ধরে সেটা এই সৌধের ফাউন্ডেশনের খোঁজ নেওয়া।

ক্লাসে কী করা হবে

  • সংজ্ঞাগুলো ঝালাই করে নেওয়া
  • জ্যামিতিক চিত্রের ব্যাপারটা বোঝা
  • রেখা, রেখাংশ ও কোণের ধারণা; ত্রিভূজ ও বৃত্ত চেনা ও আঁকতে পারা
  • রেখাংশের সমান রেখাংশ, কোণের সমান কোণ ও ত্রিভূজের সমান ত্রিভূজ আঁকতে পারা
  • রেখাংশ ও কোণ সম্পর্কিত আঁকাআঁকি ও উপপাদ্য
  • ত্রিভূজের সর্বসমতা ও এর প্রয়োগ
  • ৫ নং স্বীকার্য ও ত্রিভূজের তিন কোণের সমষ্টি দুই সমকোণের সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারা।
  • কীভাবে নিজে নিজে আগাতে হবে সেটা জানা

ক্লাসের উপকরণ

প্রত্যেককে খাতা, পেনসিল-কলম ও জ্যামিতি বক্স সঙ্গে আনতে হবে

কাদের জন্য
স্কুলের ৭ম ও ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী।  ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবে। কিন্তু টার্ম ছাড়া পাঠদান বাংলাতেই হবে।

 

ক্লাশ হবে – ২০, ২৫, ২৬, ২৯ ও ৩০ জুলাই। রিজার্ভ ডে – ১ আগস্ট।
যদি প্রয়োজন হয় তাহলে পরবর্তী সপ্তাহের শনিবার একটি অতিরিক্ত ক্লাশ হবে।

ক্যাম্প ফী – ২০০০ (দুই হাজার টাকা)

আসন সংখ্যা ৩০। আগে আসলে আগে ভিত্তিতে।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “সামার জিওমেট্রি জ্যাম”